স্বৈর সরকারের পালানো সময় অতি নিকটে – ভোলায় মেজর হাফিজ

DipKantha
DipKantha
প্রকাশিত: ১:৫৬ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ২৯, ২০২১

শরীফ হোসাইন/এই আর সুমন//

স্বৈর সরকারের পালানোর সময় অতি নিকটে। আওয়ামীলীগ সরকার ঘরে ঘরে চাকরি ও ১০ টাকা চাল খাওয়ানোর কথা বলে জনগণের সাথে প্রতারণা করেছে। তারা শিঘ্রই পায়ে হেটে ও নদী সাতড়িয়ে দাদাদের দেশ পালিয়ে যাবে। ওই দেশ ছাড়া কোথাও তারা জায়গা পাবেনা। বুধবার বিকালে ভোলা শহরের নলিনী দাস মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবিতে ভোলা জেলা বিএনপির আয়োজনে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অবঃ) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (বীরবিক্রম) এসব কথা বলেন।

জেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব গোলাম নবী আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি আরো বলেন, আজ সারাদেশের মানুষ রাতের ভোটের অবৈধ সরকারের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। অতি শিঘ্রই বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে সু-চিকিৎসা করা হবে। খালেদা জিয়ার বিদেশে উন্নত চিকিৎসা নিয়ে সরকার তালবাহানা করছে।
এতে বিশেষে অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব এডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার, বিএনপি’র জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক (বরিশাল বিভাগ) এডভোকেট বিলকিস জাহান শিরিন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (বরিশাল বিভাগ) আকন কুদ্দুসুর রহমান, যুগ্ম-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মাহবুবুল হক নান্নু, সাবেক এমপি ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আলহাজ্ব মোঃ নাজিম উদ্দিন আলম, সাবেক এমপি ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আলহাজ্ব মোঃ হাফিজ ইব্রাহীম, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোঃ হায়দার আলী লেলিন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম-সম্পাদক মোঃ নুরুল ইসলাম নয়ন। জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ ট্রুম্যান, সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির সোপান, সদর উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি আসিফ আলতাফ, জেলা বিএনপি’র যুগ্ন সম্পাদক ইয়ারুল আলম লিটন, তরিকুল ইসলাম কায়েদ, হেলাল উদ্দিনসহ স্থানীয় বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল, ছাত্রদল, কৃষকদল ও বিভিন্ন উপজেলা নেতৃবৃন্দ বক্তব্য করেন।
অনুষ্ঠান সফল করতে ভোলার ১৩টি ইউনিয়ন থেকে হাজার হাজার নেতা-কর্মী জড়ো হযয়ে কানায় কানায় ভরপুর হয়ে ওঠে মাঠ। এ সময় বিভিন্ন শ্লোগানে মুখরিত থাকে ভোলার রাজপথ। এছাড়া সদর উপজেলা ছাড়া ভোলার অন্যান্য উপজেলা থেকেও হাজার হাজার নেতা-কর্মী সমাবেশে অংশগ্রহণ করেন।